B.ed 3rd Semester Geography Suggestion and Answers | Pedagogy of Social Science Teaching Geography | PRAGYA BIKASH

 

     NCTE Regulation 2014 নির্দেশ অনুযায়ী উচ্চ শিক্ষা দপ্তর শিক্ষক-শিখন প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি সার্বিক পাঠ্যক্রম তৈরি করেছেন। 3rd Semester-এ যে সকল বিষয় পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার মধ্যে Course VII(B) এর অন্যতম বিষয় হলো Pedagogy of Social Science Teaching। এর একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হল- Pedagogy of Social Science Teaching। সমাজবিজ্ঞান শিক্ষণ পদ্ধতির কয়েকটি বিষয় হল- History, Geography, Education, Political Science, and Philosophy। 

     B.ed এর নতুন পাঠ্যক্রম অনুসারে Course VII(B) এর বিষয়বস্তু Pedagogy of Social Science Geography বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ববর্তী পরীক্ষায় আগত প্রশ্নের ও অধ্যায় ভিত্তিক সম্ভাব্য প্রশ্নের সমস্ত উত্তরাবলী সংযোজিত করা হয়েছে। প্রশ্নের মানের ধরা অনুযায়ী (নির্ধারিত মান ২,৫ ও ১০) অর্থাৎ অতি সংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর সহযোগে উপযুক্ত শব্দ ও তথ্য সম্বলিত সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় রচিত। 


(toc)


A student surrounded by papers and a laptop, engaged in studying for B.Ed 3rd semester, focusing on Pedagogy of Geography.


B.ed 3rd Semester Suggestion and Answers 

Pedagogy of Social Science: Geography 

Course-1.3.7B

2019 Question Paper 


GROUP-A


1. Mention any two important criteria for textbook review. পাঠ্যপুস্তক পর্যালোচনার জন্য দুটি প্রধান নির্ণায়কের উল্লেখ করুন।

উঃ দুটি প্রধান নির্ণায়ক হল-

  • পাঠ্যপুস্তক এর মধ্যে আলোচিত বিষয়। 
  • পাঠ্যপুস্তক এর রচনাশৈলী।

2. Specify any two objectives of using teaching aids in Geography. ভূগোলে শিক্ষামূলক প্রদীপন ব্যবহারের যেকোনো দুটি উদ্দেশ্য উল্লেখ করুন। 

উঃ দুটি উদ্দেশ্য হল-
(i) বিমূর্ত ধারণাকে মূর্ত: ভূগোল পাঠদানকালে প্রদীপন ব্যবহারের ফলে বিমূর্ত ধারণাকে মূর্ত করে তোলে, এর উদাহরণ হল মরুভূমির বিভিন্ন ভূমিরূপ বোঝাতে প্রদীপন,  মডেল, ছবি ব্যবহার করলে অনেক সহজ হয়, ও শিক্ষার্থীরা আগ্রহের সঙ্গে শিখতে সক্ষম হয়। 
(ii) জটিল ধারনা সহজ: প্রদীপনের মাধ্যমে যে জটিল ধারনা থাকে তার মূল সংগঠনটি সরলভাবে শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থাপন করা হয়।

3. Mention any two components of the "skill of introduction" a lessons. 'পাঠ অবতারণা দক্ষতা' যেকোনো দুটি উপাদানের উল্লেখ করুন।

উঃ দুটি উপাদান হল-
  • মনযোগ আকর্ষণ
  • প্রেষণার স্তর অনুধাবন

4. State any two advantages of Integrated Teaching in classroom Situations. শ্রেণীকক্ষ পরিবেশ সমন্বিত শিখনের যেকোনো দুটি সুবিধা বিবৃত করুন।

উঃ  সমন্বিত শিখনের সুবিধাগুলি হল-
  • সমন্বিত শিক্ষণ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে যৌথ উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়। তাই তাদের মধ্যে সামাজিক বিকাশ দ্রুত হয়। 
  • সমন্বিত শিক্ষণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা ও সমস্যাসমাধানের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন।

5. Write down any two objectives of publication of annual magazine regarding Geography. ভূগোল বিষয় সংক্রান্ত বার্ষিক পত্রিকা প্রকাশনার যেকোনো দুটি উদ্দেশ্য লিপিবদ্ধ করুন। 


উঃ দুটি উদ্দেশ্য হল-
  • বিদ্যালয় বার্ষিক পত্রিকার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, নিজস্বতা, মতামত, রুচিবোধ, চিন্তাধারা প্রকাশিত হয়। 
  • পাঠ্যক্রমের বাধা ধরা রুটিনের বাইরে গিয়ে এই ধরণের সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী শিক্ষার্থীদের ভূগোল বিষয়ের প্রতি আগ্রহী ও উৎসাহী করে তোলে। 

GROUP-B

1. Write the importance of Professional growth of Geography teacher. ভূগোল শিক্ষকের পেশাগত উন্নয়নের গুরুত্ব লিখুন। 

উঃ শিক্ষকের পেশাগত উন্নয়নের গুরুত্ব :-
> সাম্প্রতিক কালের নতুন তথ্য ও জ্ঞান আহরণ, মনোভাব বা দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও দক্ষতার বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে। 
> দুর্বল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে আত্মপ্রত্যয় সৃষ্টি করে এবং কার্যকরী শিক্ষক রূপে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে। 
> সামগ্রিকভাবে শিক্ষক-শিক্ষিকা তাদের দায়দায়িত্ব যথাযথ ভাবে এবং দক্ষতার সাথে পালন করতে সক্ষম হয়। 
> শিক্ষক শিক্ষিকার পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। 
> সাম্প্রতিককালের গবেষণালদ্ধ তথ্য ও তত্ত্বের সঙ্গে পরিচিত হয়। 
> শ্রেণিশিক্ষণের তথ্য ও প্রযুক্তি বিদ্যার যথাযথভাবে প্রয়োগ করার জ্ঞান ও কৌশল লাভ করে। 


2. Define Micro-teaching. Explain in brief any three advantages of Micro-Teaching. অণুশিক্ষণের সংজ্ঞা দিন। সংক্ষেপে অণুশিক্ষণের যেকোনো তিনটি সুবিধা লিখুন। 

উঃ
    অণুশিক্ষণ: Micro-teaching বা অণুশিক্ষণ হল শিক্ষণ দক্ষতা অনুশীলনের এক ধরণের প্রক্রিয়া যেখানে স্বল্প সময়, সীমিত পাঠ্যবিষয় ও অল্পসংখ্যক শিক্ষক-ছাত্রের (peer students) সমন্বয়ে গঠিত পরিবেশে শিক্ষকদের শিক্ষণ দক্ষতা অনুশীলন করা হয়। 1961 সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক Allen সর্বপ্রথম শিক্ষক শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষাদানের জন্য ভিডিয়ো, টেপরেকর্ডার ব্যবহারের মাধ্যমে এই ব্যবস্থার প্রচলন করেন। এটি সাধারণত শিক্ষকদের শিক্ষণ দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য Demonstration lesson বা প্রদর্শনী পাঠের ব্যবস্থা করে। এই ব্যবস্থায় একজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী শিক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় এবং তার কয়েকজন সহপাঠী শিক্ষার্থীর ভূমিকা গ্রহণ করে। Student teacher নির্দিষ্ট পাঠটি নির্দিষ্ট সময়ে শ্রেণিকক্ষের পরিবেশে উপস্থাপনের পর শিক্ষকের আচরণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

          অ্যালেন (1966) এর মতে: "মাইক্রো টিচিং স্কেল ডাউন (চোটো করে দেওয়া) ক্লাসের আকার এবং সময়ের মধ্যে শিক্ষাদানের মুখোমুখি।” অনুশিক্ষণে যেসমস্ত গুণ বা সুবিধা লক্ষ করা যায় সেগুলি নিম্নে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল-

(১) শিক্ষণে যে সমস্ত দক্ষতাগুলি গঠিত হয়, সেই দক্ষতাগুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থী-শিক্ষক অবহিত এবং সচেতন হওয়ার সুযোগ লাভ করেন।

(২) অনুশিক্ষণ সাধারণ শ্রেণিকক্ষের শিক্ষণের জটিলতাকে কমাতে সাহায্য করে। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষণের জটিলতা সম্পর্কে আগাম ধারণা লাভ করার পর অনুশিক্ষণ রীতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থী-শিক্ষক সাধারণ শ্রেণিকক্ষের শিক্ষণে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

(৩) অনুশিক্ষণে একটি নির্দিষ্ট দক্ষতা নিয়ে যে শিক্ষণকার্য চলে তা পর্যবেক্ষণযোগ্য, প্রদর্শনযোগ্য এবং পরিমাপ যোগ্য। শিক্ষার্থী-শিক্ষক নির্দিষ্ট দক্ষতাটিতে পারদর্শিতা লাভে সক্ষম হতে পারেন।

GROUP-C

1. How can a Geography teacher inculcate the sense of national integration among her students with her own initiative.  একজন ভূগোল শিক্ষক কিভাবে তাঁর নিজের প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাতীয় সংহতির চেতনার উন্মেষ ঘটাবে?

উঃ সমাজবিজ্ঞানের উদ্ভব ও বিকাশ সম্বন্দ্বে পূর্ণাঙ্গ ঐতিহাসিক বিবরণ দেওয়া এই অংশের উদ্দেশ্য নয়। উৎপত্তি সংক্রান্ত প্রাথমিক ধারণা না থাকলে শিশু সমাজবিজ্ঞানের দর্শন ও প্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞান কিছুটা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। প্রাকৃতিক বা ভৌতিক বিজ্ঞানে যেমন সূক্ষ্ম ফলাফল পাওয়া সম্ভব, সমাজবিজ্ঞানে তা কমই পাওয়া যায়। সূক্ষ্মতার এই অভাব হয় কারণ মানুষের সমাজকে ল্যাবরেটরিতে নিয়ন্ত্রিত অবস্থার মধ্যে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করা যায় না। তা ছাড়া আধুনিক মানবসমাজের জটিলতা এত রকমের যে তাকে নিপুণভাবে পরিমাপ করাও প্রায় অসম্ভব। মানবসমাজ সর্বদাই চলনশীল, পরিবর্তনশীল। এর কোনো কিছুই অনড়, অচল নয়। ফলে প্রতি ক্ষেত্রে আমাদের নতুন নতুন উপাদান ও কারণের সমাহার নিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। তাদের প্রভাবগুলির বিন্যাসও প্রতি ক্ষেত্রে আলাদা। সামাজিক কোনো প্রতিক্রিয়া বা সমাজের কোনো দিক সমীক্ষা করার সময়ে মাত্রাগত পরিবর্তনগুলি সহজেই পরিমাপ করা যায়। কিন্তু গুণগত পরিবর্তনকেও (Qualitative changes) সেই সঙ্গে আলাদা করে চিহ্নিত করতে হবে। জড় বস্তুর সবকিছু নির্দিষ্ট নিয়মে বিন্যস্ত। এমনকি জৈব পদার্থের ক্ষেত্রেও একটি লোহিত কণিকা অন্য হাজার হাজার কণিকার অনুরূপ। কিন্তু প্রতিটি শহর কিংবা ভূমি ব্যবহারের ধরনগুলি পরস্পরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা নিয়মের কঠিন বন্ধনে বাঁধা নয়।

    গবেষণার সময়ে আমরা এগুলিকে 'পরীক্ষা' করার কথা বলি বটে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এদের ল্যাবরেটরিতে নিয়ে পরীক্ষা করা সম্ভব নয়। আমরা এগুলিকে বাড়াতে কমাতে পারি না, শুধু পর্যবেক্ষণই করি। সর্বোপরি সমস্যা যত ছোটোই হোক না কেন, মানবসমাজের অন্যান্য দিকগুলির সঙ্গে তার পারস্পরিক সম্পর্কগুলিকে বাদ দিয়ে তাকে বিচ্ছিন্নভাবে সমীক্ষা করা সম্ভব নয়।

    শুধুমাত্র বিষয়বস্তুর জ্ঞানার্জনই বর্তমান শিক্ষাক্ষেত্রে সব কথা নয়। শিক্ষার্থীর প্রয়োজনীয় দক্ষতা, কৌশলের মনোভাব, অভ্যাস গঠন, সুনাগরিকতা এবং সর্বোপরি জীবনের উন্নত মূল্যবোধ গঠনও শিক্ষার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। সমাজবিজ্ঞান বিষয়টি বিজ্ঞান ও মানবিক শাখার মধ্যে সেতুবন্ধন রচনা করে। কাজেই এই বিষয়ের অনুশীলন বা চর্চা জ্ঞানের পরিধিও বিস্তৃত করে এবং উন্নততর মানসিকতাও গড়ে তোলে।

       বর্তমানকালে সমাজবিজ্ঞান শিক্ষার অন্যতম কাজ হল জাতীয় সংহতি স্থাপন। শিক্ষার বিভিন্ন বিষয়লব্ধ জ্ঞান, সংগঠন ও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে এই লক্ষ্যে পৌঁছোনো সম্ভব। বিদ্যালয়ের বিষয়ের মধ্যে সমাজবিজ্ঞান এমন একটি বিষয় যার অনুশীলনের মাধ্যমে জাতীয় সংহতি রক্ষার মতো জটিল অথচ গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করা যেতে পারে। সমাজবিজ্ঞান বিষয়টির সংশ্লেষণ করার দক্ষতা আছে। এরূপ বৈশিষ্ট্যই জাতীয় সংহতি স্থাপনে বিশেষ সহায়তা করেছে। ভূগোলের পাঠক্রমটি যদি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত করে ক্রমানুযায়ী রচনা করা হয় তবে জাতীয় সংহতি স্থাপনে বিশেষ সহায়তা করবে।

     আমাদের এই বিশাল দেশে ভূ-প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আঞ্চলিক বিভিন্নতা আছে। কিন্তু এই বিভিন্নতার মধ্যেই মহাঐক্যের মূল বীজ নিহিত। শিক্ষার্থীকে এই সত্যটি বোঝানো একান্ত প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের ভৌগোলিক জ্ঞান এমনভাবে দিতে হবে যার মাধ্যমে তাদের কাছে ভারতের সামগ্রিক রূপটি ফুটে ওঠে। আঞ্চলিক ভিত্তিতে ভৌগোলিক তথ্যের আলোচনার সময় তাদের যাতে আঞ্চলিকতার মনোভাব জাগ্রত না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। রাজনৈতিক সীমারেখা যে কেবল প্রশাসনিক কাজের সুবিধার জন্য তৈরি করা হয়েছে এ ধারণা তাদের দিতে হবে।

যেমন-উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গের গাঙ্গেয় সমভূমি এক এক স্থানে এক এক রাজ্যের অন্তর্গত হলেও মূলত তাদের ভূ-প্রকৃতি, নদনদী, জলবায়ু, অধিবাসীদের জীবনযাত্রা যে প্রায় একইরকম, এ বিষয়ে তাদের পরিপূর্ণ ধারণা দিতে হবে।

    বিপরীত দিকে তাদের একথাও বোঝাতে হবে যে প্রাকৃতিক পরিবেশ অনুযায়ী একটি রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক সম্পদ এক এক জায়গায় এক একরকম। কোথাও ভূ-তাত্বিক গঠনের জন্য খনিজ তেল বেশি, কোথাও কয়লা বেশি। কোথাও বা লোহা বেশি পাওয়া যায়। তাই প্রত্যেক রাজ্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদের জন্য পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। কেউই শুধু খনিজ তেল নিয়ে অর্থনৈতিক উন্নতি করতে পারবে না, আবার কেউ শুধু কয়লা নিয়েও উন্নতি করতে পারবে না।

শিক্ষার্থীদের সমাজবিজ্ঞান পাঠের মাধ্যমে বোঝাতে হবে যে একটি রাষ্ট্র বা দেশ একটি সমগ্র প্রাণীদেহের মতো। প্রাণীদেহে আছে যেমন নানা অঙ্গ, রাষ্ট্রেরও তেমনি আছে নানা রাজ্য। দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিজেদের কাজ পৃথকভাবে করে, আবার দেহের বৃদ্ধি ও রক্ষার জন্য প্রতিটি অঙ্গকে অন্য অঙ্গের সঙ্গে সমন্বয় স্থাপন করে চলতে হয়। ঠিক তেমনি প্রত্যেক রাজ্যের নিজের নিজের দায়িত্ব আছে, আবার রাষ্ট্রের উন্নতি জাতির উন্নতির জন্য তাদের অন্য রাজ্যের সঙ্গে সমন্বয় স্থাপন করেও কাজ করতে হয়।

সমাজবিজ্ঞানের পাঠের বিষয়বস্তু এমনভাবে সুসংগঠিত হওয়া প্রয়োজন যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী একদিকে যেমন নিজের দেশ ও অধিবাসীদের সম্পর্কে সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে পারবে আবার তেমনি অন্যান্য দেশ ও তার অধিবাসীদের সম্বন্ধেও জানবে। বর্তমানে বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতা স্থাপনের প্রয়োজনও বৃদ্ধি পেয়েছে।

কোনো দেশই আর এখন বিচ্ছিন্নভাবে অস্তিত্ব রাখতে পারে না। প্রাকৃতিক সম্পদের অসম বণ্টনের ফলে কোনো দেশ একটি বিশেষ সম্পদে সমৃদ্ধ আবার সেই দেশটিতেই অন্য কোনো সম্পদের অপ্রতুলতা দেখা যায়। ফলে নিজের দেশের স্বার্থে সব দেশকেই সবার সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়। কোনো কোনো দেশে কৃষি সম্পদের অভাব। অথচ তারা বিজ্ঞান ও কারিগরি বিদ্যার প্রসার ঘটিয়ে শিল্পে উন্নত হয়েছে। এইসব উন্নত দেশকেও কৃষিপ্রধান দেশের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়গুলির সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থী এই সত্যটি বুঝতে শিখবে।

উদাহরণ: ভারতে চা, পাট, ধান উৎপন্ন ভালো হয়। আবার এখানে খনিজ তেল, রাসায়নিক দ্রব্য, ঔষধপত্র উৎপাদন হয় প্রয়োজনের তুলনায় কম। কাজেই ভারতকে অন্যান্য দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতেই হবে।


B.ed 3rd Sem Geography Suggestion and Ans Full PDF Download 



উপরে সাজেশন এর কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। সাজেশন ও উত্তরের সম্পূর্ণ PDF টি তে 2 নম্বরের 26 টি, 5 নম্বরের 20 টি এবং 10 নম্বরের মোট 8 টি প্রশ্ন ও তার উত্তর আছে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর যাতে শিক্ষার্থীরা সহজে বুঝতে পারে সেই  ভাবে দেওয়া দেওয়া হয়েছে। 
     
Demo Video 👇 


File Details:

File Name: 1.3.7B Geography Suggestion.
File Format: PDF
No. of Pages: 41
File Size: 1.16 MB
Price: 30/- only

বি:দ্র: Payment করার সাথে সাথেই আপনার Email ID তে Mail যাবে, এবং এই Mail এর মধ্যে PDF Download করার link দেওয়া থাকবে। [ যদি আপনি Mail টি খুঁজে না পান, তাহলে "Spam" এবং "Others" ফোল্ডারগুলিও Check করবেন ]

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!